I have read through the Terms of Service for use of Digital Platforms as provided above by HFCL and I provide my express consent and agree to the Terms of Service for use of Digital Platform.
স্যালারি স্লিপ আর ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট হ’ল পার্সোনাল লোন পাবার জরুরী প্রমানপত্র। একজন চাকুরীজীবির জন্য স্যালারি স্লিপ হ’ল একটি মূল প্রমানপত্র আর স্বনিয়োজিতদের ক্ষেত্রে সেটি হ’ল ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট। এরা ইনকাম ডকুমেন্ট শ্রেণীভূক্ত এবং আপনি যথাসময়ে লোন পরিশোধ করতে সক্ষম কিনা সে সম্পর্কে এদের থেকেই একটা ধারনা পাওয়া যায়। যদি ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টে মাসিক আয় ১৫,০০০ টাকা থেকে কম দেখায় তাহলে কিন্তু আপনি বড় বড় ঋণদানকারী কোম্পানিগুলির কাছ থেকে লোন পাবেন না। ভারতের বেশির ভাগ ঋণদানকারী কোম্পানিগুলির ক্ষেত্রে কমপক্ষে ১৫,০০০ টাকা বা তার বেশি মাসিক আয়কেই ন্যূনতম যোগ্যতামানের নির্ণায়ক ধরা হয়।
এগুলি সব খুবই গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হওয়া সত্বেও স্যালারি স্লিপ বা ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট ছাড়াই পার্সোনাল লোন পাওয়া একেবারে অসম্ভব নয়। এমন কিছু বিকল্প প্রমানপত্র রয়েছে যা দাখিল করেও আপনি পার্সোনাল লোন পেতে পারেন যেমন:
ঋণগ্রহীতার নাম ও ঠিকানা সহ সর্বাধিক ৬০ দিনের পুরানো বিল ও পাশবুক হলে তবেই তাদের বৈধ গণ্য করা হবে।
হিরোফিনকর্প নিয়ে এসেছে হিরোফিনকর্প, একটি ইনস্ট্যান্ট পার্সোনাল লোন অ্যাপ যা থেকে ছোটোখাটো পরিমান লোনের (১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত) অনুমোদন দেওয়ার জন্য ন্যূনতম কাগজপত্র দরকার হয়। কোন ঋণগ্রহীতা হিরোফিনকর্প-এর মাধ্যমে কোন ইনস্ট্যান্ট লোনের আবেদন করতে চাইলে বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দাখিল করা বাধ্যতামূলক। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি, ২৪ ঘন্টার মধ্যেই লোন মঞ্জুর হতে পারে।
নেট ব্যাঙ্কিং থেকে সহজেই আপনি ডিজিট্যাল ফর্ম্যাটে ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট পেয়ে যাবেন যেটা হিরোফিনকর্প জাতীয় ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ গুলিতে পেপারলেস ফর্ম্যাটে দাখিল করা যাবে।
স্বনিয়োজিত ও চাকুরিজীবি ব্যক্তিদের জন্য পার্সোনাল লোনের যোগ্যতামান সম্পর্কে নিজেকে আপডেটেড রাখুন। ভিন্ন ভিন্ন ঋণদানকারীদের ক্ষেত্রে এবং আপনার অবস্থানের ভিত্তিতে এটি আলাদা হতে পারে। সব কিছু ভালোভাবে জানা থাকলে প্যান কার্ড এবং ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টের মতো যথেষ্ট প্রমানপত্রাদি না থাকায় লোনের আবেদন প্রত্যাখান হওয়ার মতো ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে না।
উ. হ্যাঁ, আপনি স্যালারি স্লিপ ছাড়াও পার্সোনাল লোন পেতে পারেন। চাকুরিজীবি বা স্বনিয়োজিত উভয় ক্ষেত্রেই বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দাখিল করে নিজেদের পরিশোধ ক্ষমতা যাচাই করিয়ে নিতে হবে। তবে ঋণদাতা ভেদে এটা অন্যরকমও হতে পারে।
উ. স্যালারি স্লিপ ছাড়া যদিও পার্সোনাল লোন পাওয়া যাবে, কিন্তু লোন পাবার যোগ্যতামান অনুযায়ী বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দাখিল করা বাধ্যতামূলক। এর মূল কারণ হ’ল সম্ভাব্য ঋণগ্রহীতার আর্থিক পরিস্থিতি সম্বন্ধে একটি ধারনা পাওয়া এবং তার ইএমআই পরিশোধ করার মতো আর্থিক সঙ্গতি আছে কিনা সেটা বুঝে নেওয়া।
উ. ইনস্ট্যান্ট লোন পাবার জন্য অনেক অনলাইন পার্সোনাল লোন অ্যাপ রয়েছে। লোন অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ বিভিন্ন যোগ্যতামানের অনুযায়ী বিচার করে। তাই, কিছু কিছু ঋণদাতারা বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট যাচাই করে নেয় আবার কেউ বা চাকুরিরত ঋণগ্রহীতাদের ক্ষেত্রে স্যালারি স্লিপ দাবি করে।
উ. না, পার্সোনাল লোন পাবার জন্য ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট অপরিহার্য কেননা এতেই পরিস্কার ভাবে বিগত ৬ মাসের যাবতীয় লেনদেন দেখানো থাকে।
উ. নিজস্ব আই ডি প্রুফ বা পরিচিতি পত্র আর আয়ের প্রমানপত্র না থাকলে পার্সোনাল লোন মঞ্জুর হওয়া খুব মুশকিল। তাই পার্সোনাল লোনের আবেদন করার সময় নিজের কেওয়াইসি বিবরণ এবং বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট হাতের কাছে রাখুন।
উ. হ্যাঁ, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট একটি আয়ের প্রমানপত্র, যা থেকে সহজেই ঋণদাতারা সম্ভাব্য ঋণগ্রহীতার আর্থিক পরিস্থতি সম্পর্কে যাচাই করে নিতে পারবেন। তাই, পার্সোনাল লোন পাবার জন্য বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট খুবই জরুরী।