01
ম্যরেজ লোন পাবার জন্য আবেদন করতে হলে আপনার বয়স ২১ বছর থেকে ৫৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
ম্যারেজ লোন
আপনি যদি আপনার বিবাহের জন্য সঞ্চয় করতে শুরু করে না থাকেন, তাহলে একটা জাঁকজমকপূর্ণ বিবাহের অনুষ্ঠানের টাকা যোগার করা বেশ কঠিন হতে পারে। বিবাহের জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক যোগান পাবার একটি সহজ উপায় হ’ল পার্সোনাল লোন। বিবাহের যোগাড়যন্ত্র করার সময় কোন চাপ না নিয়ে অনলাইনে ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চট করে একটা পার্সোনাল লোন নিয়ে নিন। অনলাইনে ম্যারেজ লোনের জন্য আবেদন করা একটি নিরাপদ পদ্ধতি যেখান থেকে খুব তাড়াতাড়ি লোনের টাকা দিয়ে দেওয়া হয় যাতে ঋণগ্রহীতারা সময় মতো পেমেন্ট করে তাদের বিবাহের অনুষ্ঠানকে আরো বেশি আনন্দময় করে তুলতে পারেন।
হিরোফিনকর্প হ’ল অনলাইনে ম্যারেজ লোন নেবার উপযুক্ত ও সুবিধাজনক একটি ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ। লোনের আবেদন সংক্রান্ত সবকটি পর্যায়েই পেপারলেস পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আবেদন করা, প্রমাণপত্রাদি দাখিল করা, যাচাইকরণ প্রক্রিয়া ও টাকা দেওয়া, পুরোটাই অনলাইনে হয়ে থাকে। এর ফলে বেশ খানিকটা সময় বাঁচে আর আপনি সুবিধাজনক ভাবে বাড়িতে স্বাচ্ছন্দ্যে থেকেই বিবাহের জন্য টাকা ধার পেতে পারেন।
হিরোফিনকর্প অ্যাপ নাড়াচাড়া করলেই দেখবেন ম্যারেজ লোন পরিশোধ করা খুব সোজা। অ্যাপের সংশ্লিষ্ট ইন-বিল্ট ইএমআই ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে একজন ঋণগ্রহীতা নিজের বাজেট অনুযায়ী ইএমআই সংক্রান্ত টাকার পরিমান নির্ধারণ করে নিতে পারেন। সেই অনুযায়ী আপনি বিবাহের নিমন্ত্রণ, পোশাক, লোকেশন, ফ্লাইট টিকিট ইত্যাদির বন্দোবস্ত করতে পারেন।
সহজ ডিজিটাল প্রক্রিয়া
ন্যূনতম বেতন প্রয়োজন ₹15K
দ্রুত বিতরণ
Marriage Loan EMI Calculator
কিভাবে হিরোফিনকর্প অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে ম্যারেজ লোনের জন্য আবেদন করতে হবে?
হিরোফিনকর্প ইনস্ট্যান্ট পার্সোনাল লোন অ্যাপ থাকায় আপনার সম্পত্তি আর বিনিয়োগ ভাঙ্গিয়ে ফেলার দরকার পড়ে না। এই অ্যাপের মাধ্যমে বিনা ঝামেলায় ইনস্ট্যান্ট পার্সোনাল লোন নেওয়া যায় যার ফলে আপনি সহজেই আপনার ওয়েডিং চেক লিস্ট সম্পূর্ণ করতে পারেন। আপনি কিভাবে হিরোফিনকর্প অ্যাপের মাধ্যমে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করবেন তা এখানে দেওয়া হ’ল:
- 01
প্রথমে নিজের ফোনে হিরোফিনকর্প অ্যাপ গুগল প্লে থেকে ডাউনলোড করে নিন।
- 02
নিজের অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য রেজিস্টার করুন। ইমেল আইডি ও মোবাইল নম্বর এন্টার করুন। একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে একে সুরক্ষিত উপায়ে যাচাই করা হয়।
- 03
পরবর্তী ধাপে আপনি একটি ইএম আই ক্যালকুলেটর পাবেন। এখান থেকে আপনি ৫০,০০০ টাকা থেকে ১.৫ লাখ টাকার মধ্যে নিজের পছন্দমতো লোনের পরিমান বেছে নিতে পারবেন। ক্যালকুলেটরে আপনি নিজের পছন্দ অনুযায়ী আসলের পরিমান, সুদের হার ও পরিশোধের মেয়াদ বেছে নেবেন। নিজের বাজেটের সাথে মানানসই এমন একটি ইএমআই বেছে নিন। নিজে অঙ্ক করে ইএমআই গণনা করা একটা জটিল ব্যাপার, যেখানে এই টুলটি থাকলে আপনি ১০০% সঠিক ফলাফল পাবেন।
- 04
ঋণের প্রাক-প্রয়োজনীয়তাগুলি সম্পূর্ণ করুন, আধার কার্ড নম্বর, আপনার আধার কার্ডের সাথে লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর, প্যান কার্ড নম্বর এবং হিরোফিনকর্প-এর সাথে সংযুক্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিখুন। - 05
আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন এবং নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য (বেতনভোগী ব্যক্তিরা শুধুমাত্র নিজেদের স্যালারি অ্যাকাউন্টের বিবরন দেবেন) যাচাই করিয়ে নিন যেটা থেকে আপনি বেশি লেনদেন করেন।
- 06
নিজের পরিশোধ সূচী অথবা ই-ম্যানডেট তৈরি করে নিন এবং একটি মাত্র ক্লিক করেই লোন এগ্রিমেন্টে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর করুন।
- 07
এই সব বিবরণের প্রক্রিয়াকরণের জন্য খুবই কম সময় লাগবে। সবশেষে, আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লোনের পরিমান জমা পড়ে যাবে।
ম্যারেজ লোন পাবার যোগ্যতামান
ঋণদাতা অনুসারে এই যোগ্যতামান বদলাতে পারে কিন্তু হিরোফিনকর্প অ্যাপের ক্ষেত্রে পার্সোনাল লোন পাবার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করা হয়:ওয়েডিং পার্সোনাল লোনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্রাদি হিসাবে প্রধাণত কেওয়াইসি অর্থাৎ আধার কার্ড কিংবা স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স, প্যান কার্ড, ফটো আইডি কার্ড, বেতনভোগীর স্যালারি সংক্রান্ত বিবরণ এবং আয়ের প্রমাণপত্র হিসাবে বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দিতে হবে।
ব্লগ সমূহ
সাধারণতঃ জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
অনলাইনে লোনের আবেদন পত্র পেশ করার জন্য পেপারলেস ডকুমেন্টেশন ও রিয়েল টাইম ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা থাকায় বিবাহের জন্য পার্সোনাল লোন অনুমোদন প্রক্রিয়ায় কম সময় লাগে।
ম্যারেজ পার্সোনাল লোন পাবার জন্য মাসিক উপার্জন কমপক্ষে ১৫,০০০ টাকা হওয়া দরকার।
ভারতীয় নাগরিকত্ব, স্থিতিশীল পেশায় নিযুক্ত থাকা, মাসে কমপক্ষে ১৫,০০০ টাকা আয় ও বাধ্যতামুলক প্রমাণপত্রাদি জমা দেওয়াই হ’ল বিয়ের জন্য পার্সোনাল লোন পাবার সাধারণ শর্তসমূহ।
এটি ঋণদাতার উপর নির্ভরশীল। ম্যারেজ লোনের আগাম পরিশোধ বা আগেভাগে যাবতীয় ইএমআই শোধ করে দিলে ঋনদাতারা প্রায়শই জরিমানা করে থাকেন। তাই, আগাম পরিশোধ করার আগে ঋনদাতার আগাম পরিশোধ সংক্রান্ত রীতিনীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া দরকার।